নাম : সাই চংদ্র, Sai chandra
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
সাই চংদ্র, Sai chandra অর্থ: সাঁই বাবা
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 8
রাশি : মকর রাশি
নক্ষত্র : শতভিষা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: সাঈ চরণ, Sai Charan, জাতি: Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সাঈ দাস, Sai Das, জাতি: Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সাঈ দীপ, Sai Deep, জাতি: Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সাঈদীপক, Sai Deepak, জাতি: Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সাঈ কার্তিক, Sai Karthik, জাতি: Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম সাই চংদ্র, Sai chandra হবে সেই মানুষটি তার কর্মক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রূপে মনোনিবেশ করতে পারবে সাধারণত। এই নামের মানুষেরা হয়তো খুবই সংগঠিত ভাবে তাদের লক্ষ্যের দিকে এগোতে পছন্দ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই আধ্যাত্মিক মনোভাব সম্পন্ন হবে। তাদের জীবনের অন্তিম পর্যায়ে এসে তারা হয়তো নিজেদের জন্য নিজেদের মনের মতো করে একটি আধ্যাত্মিক জগৎ তৈরী করে ফেলতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো নিজেদের কল্পনার জগতে বাস করতে বেশি পছন্দ করবে। তাদের সৃজনশীলতার ডাকে হয়তো তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো একটি কাল্পনিক পৃথিবী নির্মাণ করতে সক্ষম হবে। যে মানুষদের নাম স অক্ষর দিয়ে শুরু হয় তারা হয়তো জ্যোতিষচর্চা সম্বন্ধে অনেক জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারবে এবং হয়তো তারা জ্যোতিষী হিসেবে প্রসিদ্ধ হওয়ার একটা সুযোগ পাবে। সাধারণত এই জাতকেরা শারীরিকভাবে সুন্দর হবে। তারা হয়তো ধর্মের ভিত্তিতেও নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তুলতে পারে। এই মানুষেরা হয়তো সত্যিই সৌভাগ্যশালী যেহেতু সংগীতের প্রতি তাদের হয়তো বিশেষ দখল থাকবে আর তারা হয়তো মঞ্চে উঠে খুব সুন্দরভাবে নিজেদের এই প্রতিভা তুলে ধরতে পারবে। এই ধরণের মানুষেরা সাধারণত পশুপ্রেমিক হয় এবং সব প্রকারের পশু ও পাখির প্রতি তারা বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয়। এছাড়াও খুবই অবাককরণীয় ভাবে তারা হয়তো সব রকমের ব্যতিক্রমী সম্পর্ককে পছন্দ করবে আর স্বীকৃতি দেবে। এই নাম সাধারণত মানুষকে একজন রাজনীতিবিদ হওয়ার সব রকম গুণ দেয় এবং এইভাবে হয়তো তারা সকল দরিদ্র মানুষের সেবা করতে পারে।
Advertisement
সাই চংদ্র, Sai chandra এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
6 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম সাই চংদ্র, Sai chandra হয় সেই মানুষটি সাধারণত খুবই সময় প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের সাহায্য করার জন্য সব সময় এগিয়ে যাবে। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবী সংস্থার সাথে যোগদান করে তাদের সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত খুবই পারিবারিক মনস্ক মানুষ হয়। তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত মিশুকে স্বভাবের মানুষ হবে। তাদের বন্ধুরা সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষ হবে। তবে তাদের জীবনে সাধারণত ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এই বন্ধুদের মধ্যে কেউই হয়তো তাদের ঠকাবে। সুতরাং তাদের হয়তো নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার আগে খুবই সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত। তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত সুন্দর হবে এবং তাদের মুখোশ্রীও হয়তো খুবই মধুর হয়। যে কেউ হয়তো তাদের শারীরিক সৌন্দর্য দেখে খুব সহজেই তাদের প্রেমে পরে যাবে। তারা হয়তো ভালোবাসা ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করে। তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষও হয়। সাধারণত তারা বাগান করা বা গান করা বা নাচা বা আঁকা বা এই রকম অন্য কোনো কাজ করতে ভালোবাসে। তারা সাধারণত কর্তব্যপরায়ণ মানুষও হবে। সাধারণত তারা সব সময় তাদের পরিবারের পুরো দায়িত্ব নেবে এবং মাঝে মাঝে হয়তো তাদের আত্মীয়স্বজনদের দায়িত্বও তাদেরই বহন করতে হবে। তারা হয়তো তাদের শখগুলিকে তাদের পেশা বানিয়ে ফেলবে। তারা হয়তো এই সব ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করতে পারবে। তাদের সুমধুর স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের পরিবার পরিজন বা তাদের বন্ধুদেরও ভালোবাসা পাবে।
.
যে জাতকদের নাম সাই চংদ্র, Sai chandra হয় সেই জাতকেরা সাধারণত পরিশ্রমের দাম দেয়। তাদের জীবনে হয়তো একটি মূল লক্ষ্য থাকবে যার পেছনে তারা এক মনে নিবিষ্ট হয়ে থাকবে। সাধারণত তাদের শুধুই দেখা যাবে নিজেদের সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে। তারা হয়তো জীবনে অনেক কিছু অর্জন করতে পারবে আর সাধারণত তারা উচ্চাকাঙ্খী প্রকৃতির হয়। তবে মাঝে মাঝে হয়তো তারা নিজেদের উচ্চাশাগুলির ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবে না এবং সাধারণত অন্যদের ওপর এর পরিনাম নেতিবাচক হবে। এই মানুষেরা হয়তো জন্মগত ভাবে একটি গঠনমূলক শক্তি পাবে। তাদের মানুষদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের যোগসূত্র স্থাপন করার ক্ষমতা সাধারণত তাদের অন্য মানুষদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই কারণেই হয়তো তাদের প্রচুর বন্ধুবান্ধব থাকবে। সাধারণত এই জাতকেরা তাদের জীবনে কোনো একটি পদ্ধতি অনুসারে অগ্রসর হয়। যদি তাদের সামনে কোনো বিপদ আসে তাহলে হয়তো তারা সেই বিপদ থেকে বাঁচার চেয়ে সেই বিপদের সম্মুখীন হতে বেশি পছন্দ করবে। সাধারণত তাদের ব্যক্তিত্বে কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাসের আভাস পাওয়া যাবে। তাদের লক্ষ্য থেকে হয়তো তাদের কেউই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। সাধারণত সাই চংদ্র, Sai chandra নামের মানুষেরা খুবই ধীরস্থির স্বভাবের হবে। তবে মাঝে মাঝে হয়তো তারা অত্যাধিক সক্রিয়তার শিকার হয়ে পরবে। সাধারণত মনে করা হয় যে এই ব্যক্তিরা তাদের গুপ্ত বৈশিষ্টের দ্বারা চালিত হয়। তারা যতই ঠান্ডা স্বভাবের হোক না কেন নিজেদের রক্ষা করার সময় তারা হয়তো খুবই আক্রমণাত্মক হয়ে উঠবে। সাধারণত এই জাতকেরা দানী প্রকৃতির হয়। হঠাৎ করেই হয়তো তাদের আবেগের প্রকাশ ঘটবে এবং এই সব সময়ে সাধারণত তাদের ঠান্ডা করা খুবই কষ্টকর হয়ে ওঠে। তারা হয়তো সহজেই কোনো নেশায় আসক্ত হয়ে পরবে।
নাম
সাই চংদ্র, Sai chandra বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
সাঁই বাবা. এই নাম
26 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম সাই চংদ্র, Sai chandra হবে সেই মানুষেরা হয়তো সাজপোশাকের সাথে গভীর ভাবে জড়িয়ে থাকবে এবং এই সংক্রান্ত সকল তথ্য সাধারণত এদের কাছে পাওয়া যাবে। এরা হয়তো সঠিক ভাবে ও সুন্দর ভাবে সাজগোজ করে বেরোতে খুবই পছন্দ করবে। কিন্তু সব থেকে বড়ো কথা হলো এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের পিতামাতার প্রতি অসম্ভবরকম কর্তব্যপরায়ণ হয় যা তাদের ওনাদের খেয়াল রাখবে খুবই সাহায্য করবে হয়তো। এটা দেখা যায় যে এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের পিতামাতার সুখ ও শান্তির জন্য সব কিছু দিয়ে দিতেও রাজি হয়ে যাবে। এই জাতকদের একটা খুব বড়ো গুণ হয়তো তাদের স্থিতিশীলতা যার ওপর নির্ভর করে এরা হয়তো অনেক দূর এগোতে পারবে। তবে তাদের মধ্যে হয়তো তাদের পছন্দের সব জিনিসকে অধিকার করে নেওয়ার একটা বাসনা দেখা দিতে পারে। সেই জিনিসগুলির জন্য হয়তো তারা কখনোই কোনো আপোষ করবে না এবং কোনো ভাবেই এগুলোর জন্য তারা হয়তো কোনো ত্যাগ স্বীকার করবে না। তবে তাদের পরিণত বয়সের সাথে সাথে হয়তো তারা আধ্যাত্মিকতার দিকে বেশি আকৃষ্ট হবে এবং এই কারণেই হয়তো তারা তাদের পার্থিব সব সুখ ত্যাগ করতে রাজি হওয়ার যায়। নতুন কোনো কিছু সৃষ্টি করার ক্ষমতা হয়তো তার মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। এই ব্যক্তিদের জন্য হয়তো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে যে তাদের আত্মসম্মান যেন খুব বেশি মাত্রায় থাকে। এই মানুষেরা হয়তো কোনো ব্যাপারে আরো জ্ঞান অর্জন করতে পারলে খুবই খুশি হবে। তবে অন্যদের প্রতি হয়তো তারা খুবই অবজ্ঞা প্রদর্শন করবে। এতে হয়তো তাদের সামনের মানুষটির ওপর ইতিবাচক প্রভাব পরবে কিন্তু তাদের নিজেদের জন্য হয়তো ইটা খুবই খারাপ রূপ নেবে।